স্বামী স্ত্রী আর জয় পার্ট-5

581 0 0
                                    

এই কথা শুনে আমি নিশ্চিত হলাম যে দেব আজ আমার আর জয়ের সেক্স দেখেছে। আমি মুখে কিছু বললাম না।
দেব আমাকে জিজ্ঞাসা করলো আমাকে তুমি প্রথম থেকে সব খুলে বলো কি করে তোমাদের শুরু হলো। এই বলে দেবে আমার একটা দুধ মুখে নিয়ে আর একটা হাতদিয়ে আমার গুদে সুড়সুড়ি দিতে লাগলো।আমার সেক্স উঠতে চালু হলো। আমিও বলতে চালু করলাম চোখ বন্ধ করে।
তুমি যখন বিদেশে কাজ করতে। জয় একদিন আমাকে ফোন করে  বললো যে তোমার স্বামী তোমার জন্য কিছু পাঠিয়েছে তুমি বাড়ি থেকে নিয়ে জেও আমি সেটা আনতে গেয়েছিলাম। রাস্তায় রোদ্দুর ছিলো যাওয়ার পর। আমার খুব মাথা ব্যাথা করছিল তাই জয় বললো সারেডন আছে খাবে ভাবি। আমি ওকে বিশ্বাস করে খেয়ে নিয়েছিলাম। তার পর আমার খুব সেক্স উঠেছিল  আর আমার শরীরের এদিক ওদিক স্পর্শ করছিল আমি জানতাম আজ যা হবার তা হবে। নিজের নিয়তি কে টলাবার চেষ্টা করে কোন লাভ নেই।কপালের লিখন খন্ডায় কে।

একটু পরেই আমাকে  নিয়ে গিয়ে একটা বিছানায় জোর করে শোয়ালো জয়। জোর করে বলছি কেন? আমার মন সায় না দিলেও আমার শরীর তো বাঁধা দেয়নি ওকে। আমি তো আইনত বোলতে পারিনা যে জয় জোর করেছে আমার সাথে।ও যা চাইছিল আমার শরীর মন্ত্রমুগ্ধের মত তাই করছিল।আমাকে বিছানায় শুয়ে পরতে বললো, আমি শুলাম।মন তখনো মরিয়া হয়ে চেষ্টা করে চালাচ্ছিল প্রতিরোধ করতে কিন্তু শরীর হাল ছেড়ে দিয়েছিল। জয় আমাকে বিছানায় শুইয়ে, আমার ব্লাউজ খুলে মুখ ঘষতে লাগলো আমার বুকের দুধ দুটোতে। শরীরটা কেমন যেন অসাড় হয়ে যেতে লাগলো। আমার  তোমার মুখটা একবার ভেসে উঠলো চোখের সামনে।কি করছে এখন কে জানে? একটু পরেই আমার বুকের ওপর শুয়ে নির্লজ্জের মত আমার মাই টিপতে টিপতে জয় কামড়ে ধরলো আমার গাল। ওর মত একটা সমর্থ  ছয় ফুটের পুরুষ যদি আমার মত একটা পাঁচ ফুট চার ইঞ্চি ঘরোয়া মেয়ের মাই টিপতে টিপতে ঘাড়ে কামড় দেয়, বা ঠোঁট চুষতে শুরু করে, বলতো আমার কি আর নিজেকে সামলানোর কোন অবকাশ থাকে। বিশ্বাস করো আমি তাও একটা শেষ চেষ্টা করেছিলাম ওকে বোঝাতে যে আমার  স্বামী আছে। কিন্তু ও শুনলো না আমার কোন কথা, কারন ও জানতো আমার মনের ওকে বাঁধা দেবার ইচ্ছে থাকলেও আমার শরীরের তা নেই। এর পর যখন ও আমার দুধে মুখ দিল তখনই আমি বুঝে গেলাম আমার আর কিছু করার নেই, একটু পরেই আমার মনও ধরা দিয়ে দেবে ওর কাছে।
বুভুক্ষু পশুর মতন ও ছিঁড়ে খুঁড়ে খেল আমাকে। ওর কামনার ঝড়ে খর কুটোর মত উড়ে গেল আমার শরীর ও মনের সমস্ত প্রতিরোধ।দুর্দম দস্যুর মত ও লুটেপুটে নিতে শুরু করলো তোমার সম্পত্তি আমার এই শরীরটাকে। সেই দিন দুপুরে দুই ঘণ্টা ধরে আমার শরীরে ঢুকেছিল ও। কেমন একটা ঘোরের মধ্যে নেশাগ্রস্থর মত ওর বুকের তলায় চোখ বুঁজে পরেছিলাম আমি। ও যা বলছিল তাই করছিলাম, যেমন ভাবে শুতে বলছিল তেমন ভাবে শুচ্ছিলাম, যেমন ভাবে পা ফাঁক করতে বলছিল তেমনভাবে পা ফাঁক করছিলাম। নিজেকে কেমন যেন একটা প্রাণহীন রোবট বলে মনে হচ্ছিল। অথচো ওর কাছে নিজের সর্বস্য সেঁপে দেবার সে কি নিদারুন আনন্দ।কি অর্নিবচনীয় সুখ ওর চুম্বনে, স্তনপীড়নে,নিষ্পেষণে আর ওর কঠোর লিঙ্গের নিষ্ঠুর খননে। আমার গুদের যে গভীরে প্রবেশ করছিল ওর বাড়াটা সেই গভীরে তুমি এর আগে কোনদিন প্রবেশ করতে পারোনি।
এটা বলা মাত্রই
দেব তখন দুটো আগুল আমার গুদের ভিতর ঢুকিয়ে বিলি কাটার মতো করতে থাকলো আর আমাকে বললো তার পর বলো বলেই যাও আমি শুনতে চাই উফ দ্যাখো আমার বাড়া কতো শক্ত হয়েছে বলে আমার হাত টা বাড়াতে ধরিয়ে দিলো আমিও আস্তে আস্তে খেচতে থাকলাম দেব বললো বলো সোনা আরো বলো। আমি চোখ বন্ধ করে বলতে লাগলাম।

স্বামী স্ত্রী আর জয় পার্ট ১Where stories live. Discover now