পর্বঃ১

112 2 0
                                    

(এ গল্পে১৯৮০ সাল-২০২০ সাল পযন্ত সাধারণ এক নারীর জীবনের গল্প তুলে ধরার চেষ্টা করবো)
গল্পঃ বাস্তবতা
,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,
পর্ব -১

সাহানা তুই কই ?খেতে আয় ।
তুই খেয়ে গেলে তোর বাবা আসবে,
আসছিতো মা আমার হয়েছে যত জ্বালা।
খেতে বসে সাহানা বলল,
মা ডাঁটার ডাল ও সরিষা ইলিশটা খেতে ধারন লাগছে।
সাহানাঃ মা সাদিয়া,শিউলি ও ইতি কোথায়?
মাঃসাদিয়া ও শিউলি ওরা স্কুলে গেছে আর ইতি পাশের বাসায় খেলা করছে।
ওপরে যারা কথা বলল তার মধ্যে সাহানা হলো
এই গল্পের নায়িকা,
তাঁর পরিচয় (নায়িকা)
নামঃসাহানা সেতু,উচ্চতা-৫''৩',টানা টানা চোখ, খাঁড়া নাক, হালকা গোলাপী ঠোঁট। ঠোঁটের পাশে ছোট কালো তিঁল, শরীরের রং দুধে আলতা।
পরিবারঃ বাবা -মা ও চার বোন।
জন্মঃ১৯৮০ সাল।
বয়সঃ১৫ বছর।
পড়া -লেখাঃ৬ষ্ট শ্রেণী পযন্ত ।
গ্রামঃহাজীপুর(এ গ্রাম্যটি যেন সবুজ শ্যামলের সমগ্র)
মাঃ শিরিন বেগম।
বাবাঃ জযনাল বেপারি।
সাদিয়া পড়েঃ৩য় শ্রেণীতে বয়সঃ৮ বছর।
শিউলি পড়েঃ১ম শ্রেণীতে বয়সঃ৬ বছর ও
ইতি সবার ছোট বয়সঃ২ বসর।
সবাই বলে জয়নাল বেপারির চার মেয়ে যেনো চারটি পরী।
এবার গল্পে ফিরে আসি,
জয়নাল বেপারির হাজীপুর বাজারে ,
মুদির বড় দোকান ।
তাঁর বাবা মা কেউ বেঁচে নেই।
এই দোকানটা তার বাবার ছিল এখন সে করে।
জয়নাল ভাই খাইতে যায়বেন না? যামুতো জব্বার মিয়া। জব্বার হল পাশের দোকানদার।
এর মধ্যে সাহানা এসে পরছে, বলল-
সাহানাঃ আব্বা আপনে বাড়ি যান খেয়ে বিশ্রাম করে আসিয়েন, আমি আছি।
জয়নালঃ হ মা তুমি থাকতে আমার চিন্তা কী!
সাহানা তাঁর বাবার সাথে দোকান করে,
এ মেয়ের যেনো গুনের শেষ নেই। রান্নার হাত অসাধারণ, নামাজ পরে,রমজানে রোজা রাখে ও সময় পাইলে কুরআন পড়ে।
দোষ একটা রাগ বেশী।

সাহানা দোকান করছে, আর দূর থেকে সেই দৃশ্য খুব মনোযোগ দিয়ে দেখছেন এক সু -দর্শন যুবক।

বিঃদ্রঃ এটা আমার প্রথম গল্প ভুলত্রুটি হলে, অনুগ্রহ পূর্ব ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।
(অলিরাজের আম্মু)

গল্পঃ#বাস্তবতাWhere stories live. Discover now