পর্ব ১

374 4 0
                                    


---
শুক্রবার। সকাল ৯টা।
ফোনকলের তীব্র কর্কশ শব্দে শান্তির ঘুমটা উড়ে গেল আমার। ধড়ফড়িয়ে বিছানায় উঠে বসে বালিশের নিচ থেকে যন্ত্রটা বের করলাম। স্ক্রিনে লেখা উঠলো যে রাইসুল আটবার কল করেছে। বিরক্তিভাবটা বেড়ে গেল কয়েকগুণ।
শুক্রবার সাতসকালে এই মাদারচোদ করলো কেন?
খানকিরছেলের পুরো নাম রাইসুল কবীর, আমার ডিপার্টমেন্টেরই ব্যাচমেট। পড়াশোনা গোবরতূল্য। কোনোমতে টিকে আছে। হলে থাকাকালীন ওর সাথেই থাকতাম। এরপর আমি মেস খুঁজতে থাকি। কেননা হলের প্রস্রাবের মতো পাতলা ডাল ও কষা হাগুর মতো ভাত আমার উচ্চ মধ্যবিত্ত পেটে সহ্য হচ্ছিল না। ভাগ্য সহায়, আজিমপুরের কাছেকোথাও মেস পেয়েও গেলাম।
আমরা সর্বসাকুল্যে পাঁচজন থাকি ফ্ল্যাটটাতে। এরমধ্যে দুজন চরম লেভেলের নেশাখোর। তাই তাদের থাকা-না থাকা একই।
রাইসুলকে কল ব্যাক করার বিন্দুমাত্র ইচ্ছা নেই আমার। জানি, হয়তো ওর স্টকের গাঁজা শেষ, নয়তো নাস্তা করার টাকা নেই। একারণেই আমার হাতেপায়ে ধরবে।
ফোনটাকে পুনরায় বালিশের নিচে চালান করার সময়ই সেটা আবার বেজে উঠলো। এবার রিসিভ করলাম।
"হ্যালো।"
"দোস্ত কই তুই?" ওপাশ থেকে অস্থিরতাপূর্ণ কণ্ঠে জিজ্ঞেস করলো রাইসুল।
"শুক্রবারে সকাল-সকাল কল করে জিজ্ঞেস করছিস যে আমি কই।"
রাগটা ঠিকই বুঝতে পারলো কলের ওপাশে থাকা রাইসুল। ছোট নিঃশ্বাস ফেলে বললো,
"দোস্ত, আই'এম এক্সট্রিমলি স্যরি। আসলে তোকে এই গ্যান্জামে টানতে চাইনি। তুই তো জানিসই...."
"থাম থাম, প্লিজ রাইসুল।" তাকে মাঝপথে থামিয়ে বলি, "ঘটনা কি বল।"
ততক্ষণে আমি বিছানা থেকে নেমে হাফপ্যান্টটা পরে নিলাম। বিছানার দিকে তাকিয়ে দেখলাম উপুড় হয়ে বেঘোরে ঘুমাচ্ছে খাদিজা। তার নগ্ন শ্যামলা পাছা উঁচু হয়ে তাকিয়ে আছে আমার দিকে। ইচ্ছে করলো শালীর পশ্চাতে জোরে একটা লাথি মেরে বিছানা থেকে ফেলে দিতে। তারপর ভোদার উপর পাড়া দিয়ে বলি, "যা রান্নাঘরে গিয়ে ঘুমা।"
হয়তো আমার মতো কুলাঙ্গারের ভেতরও সামান্য মানবিকতা আছে। তাই এমনকিছু করলাম না। ড্রয়ার থেকে ব্যানসনের প্যাকেট বের করলাম। একটা শলারা মুখে পুড়ে ম্যাচ হাতে বারান্দায় ঢুকে গেলাম।
সিগারেটে টান দিতেই টের পেলাম, ঠোঁট থেকে খাদিজার ভোদার গন্ধটা ধীরেধীরে কমে যাচ্ছে। মেয়েটা আমাদের মেসেই কাজ করে। রান্নাবান্না করে, ধোয়ামোছাও করে। আগে এই কাজে ছিল তার মা। ভদ্রমহিলা মাসখানেক আগে মারা গেছে। তার মদখোর বাবা এখন আর তার দেখভাল করে না। তাই তাকে বান্ধা বুয়া হিসেবে কাজে রেখে দিছে। বাড়িওয়ালা প্রথমে বাঁধা দিলেও একসময় রাজি হয়ে যায়। কেননা আমাদের রুমমেটদের মধ্যে একজন আছে লীগকর্মী।
পাঁচ ফুট পাঁচ হবে হয়তো। শরীরে চর্বির ছিটেফোঁটাও নেই। দুধগুলো আহামরি বড় না হলেও মিডিয়াম সাইজের হবে হয়তো। কিন্তু মাগি পাছা বানিয়েছে একটা! মাশাল্লাহ! একদম দেশী গরুর পাছার মতো। মেসমেটরা ফাজলামো করে প্রায়ই ওকে বাঙালি অ্যাবেলা ডেঞ্জার (বিখ্যাত পর্নোতারকা) বলে খেপাই। তার গায়ের রঙ যদি একটু শ্যামলা না হতো তাহলে অনায়াসে যেকোনো নাটক-সিনামায় চান্স পেয়ে যেত। যাইহোক, মায়ের পরিবর্তে খাদিজা কাজে জয়েন করার পরই আমরা পাঁচজন মিলে ওকে চোদার অফার দেই। প্রথমে বেশ ঘাবড়ে যায় মেয়েটা। কিন্তু উপায়ান্তর না পেয়ে রাজি হয়ে যায়। তবে শর্ত জুড়ে দেয় যে কখনো একসাথে পাঁচজনের সাথে করবে না ও। বাঙালিদের কাছে আদিকাল থেকেই ভোদার গুরুত্ব ছিল অপরিসীম। তাই আমরাও আর গাইগুই না করে রাজি হয়ে যাই। ফ্রি ভোদা আর কই পাবো?
তাই ঘুরে ঘুরে একেকদিন একেকজন ভোগ করে খাদিজাকে। গতকাল রুটিন ছিল আমার। একারণেই সে আমার রুমে পাছা উঁচিয়ে ঘুমাচ্ছে। গতরাতে আচ্ছামতো চুদেছিলাম মাগিটাকে! একদম পয়সা উসুল যাকে বলে। তবে ভোদা মারার থেকে গতরাতে পাছাটাই বেশি মেরেছি।
মাথা নেড়ে খাদিজার ভাবনা দূর করে ফোনে মনোনিবেশ করলাম। আমার বন্ধু রাইসুল লম্বা ঘটনা বলা আরম্ভ করলো।

লিলিথিয়ানWhere stories live. Discover now