পর্ব ৯

171 2 0
                                    


---
রাত দশটার মতো বাজে। গ্রামের সময়ানুযায়ী প্রায় মধ্যরাত। আমি ও রাইসুল বসে আছি ওদের বাসার ছাদে। চারিদিকে এতটাই ঠান্ডা যে আমাদের গায়ে কম্বল প্যাচানো।
গ্রামে আসার আগে রাইসুল সঙ্গে দুই বোতল কেরু এনেছিল। এখন থেকে থেকে তাতে চুমুক বসাচ্ছে। পাশেই প্লেটে স্লাইস করে কাটা আপেল, চানাচুর ও পেয়ারা। বেশ ভালো লাগছে।
দুপুরে ঘুমানো উচিত হয়নি। তাই এখন আর ঘুমের বালাই নেই। পেটে মদ পড়ায় মাথার মধ্যে আজেবাজে সিনারিও ভাসছে। একটু আগে আনমনে আকাশের দিকে তাকিয়ে দেখতে পেলাম রাইসুলের ভাবী ইয়াসমিন ও খাদিজা লেসবিয়ান সেক্স করছে। দুপা ফাঁক করে ভাবী শুয়ে আছে, আর তার মাঝখানে ভোদায় নাক ডুবিয়ে খোঁচাচ্ছে খাদিজা।
"তুই না চুদতে চাইসিলি?" বলে সিগারেটে ধোঁয়া ছাড়লো রাইসুল।
"কাকে চুদুম?"
আমরা একে অপরের থেকে খানিকটা দূরে বসে আছি। রাতের অন্ধকার ও কুয়াশার ঘনত্বে কেউ কাউকে স্পষ্টভাবে দেখতে পাচ্ছি না।
নীরবতা ভেঙে সে বললো, "আছে। লাগবো?"
"কি?"
"ওয়েট।"
বলে টলতে টলতে সিঁড়ির দিকে এগিয়ে যেতে লাগলো সে। আমি পেছন থেকে ডেকে বললাম,
"কই যাস মাদারচোদ! তোর বাপে দেখলে খবর আছে।"
"চিন্তা করসি না। আমি মাতাল হই নাই।"
মিনিট দশেক পর সে রাইসুল ফিরে এলো, তার সাথে একটা মেয়ে। মুহূর্তে আমার নেশা সব উড়ে গেল। আমি গা থেকে কম্বল ফেলে উঠে দাঁড়ালাম।
অন্ধকারে বত্রিশ পাটি দাঁত বের করে অশরীরী হাসি দিলো রাইসুল। বললো, "যত মন চায় লাগা।"
আমি মেয়েটার কাছে গেলাম। মোবাইলের ফ্লাশলাইটের আলো তার চেহারায় মারতেই ভ্রু কুঁচকে গেল আমার। মনে হলো একে এট আগেও কোথাও দেখেছি। কোথায় দেখেছি তা মনে পড়ছে না। আমি অনেকক্ষণ ধরে তার চোখে লাইট মারায় মেয়েটা খেঁকিয়ে উঠলো,
"কিরে শাউয়া! চুদবেন নাকি চেহারা দেখবেন?"
আমি লাইট বন্ধ করে রাইসুলের কাছে গেলাম। ব্যাটা মাটিতে বসে আরেক প্যাগ বানাচ্ছে। আমি তার শার্ট টেনে জিজ্ঞেস করলাম, "কে রে এইটা?"
সে জড়ানো গলায় বললো, "বাড়িতেই কাম-কাজ করে। আমি কলেজে থাকনের সময় থেকেই ওরে চুদি। ফ্রেশ মাইয়া। সমস্যা নাই।"
আমি ওকে ছেড়ে মেয়েটার কাছে গেলাম। মেয়েটা সুশ্রী নয়, কুশ্রীও নয়। ফেইস কাটিং আহামরি না হলেও গায়ের রঙ বেশ ফর্সা। এই অন্ধকারেও তাকে দেখা যাচ্ছে ঠিকঠিক। তার পরনে নীল রঙের সালোয়ার, উপরে শাল মোড়ানো। অপূর্ব সুন্দরী দেখাচ্ছে তাকে কেন যেন।
আমাকে তাড়া দিলো মেয়েটা। বললো,
"এখানেই চুদবেন নাকি ঘরে যাইবেন?"
আশেপাশে তাকিয়ে বুঝলাম যে এই কনকনে শীতে প্যান্ট খোলা সম্ভবই না। বললাম, "ঘরে চলো।"
রাইসুলের দিকে তাকাতেই সে মাথা নেড়ে আশ্বস্ত করলো। একের পর এক প্যাগ গিলছে ব্যাটা!
আমি ও মেয়েটা দ্রুত তিনতলার রুমটায় ঢুকে গেলাম। ঘরে ঢোকামাত্রই সে আমাকে জড়িয়ে ধরে গালে ঠোঁটে কিস করতে লাগল সে। আমি তো যেন হাতে চাঁদ পেয়েছি এই ভেবে আমিও মাঠে নেমে পড়লাম। ঝটফট জামা প্যান্ট খুলে ওর ব্রা আর প্যান্টি খুলে ওকে বিছানায় ফেলে ওর ডবকা দুধগুলো চুষতে লাগলাম আর ধনটা ওর ভোদায় ঘষতে লাগলাম। স্ক্রিনে দেখা পর্নো তারকাদের শরীরটা মোচড়াতে লাগলো সে। বোঝা গেল যে চোদা খাওয়ার কাজে বেশ দক্ষ মেয়েটা। এবার ওর পেটে-পিঠে-গলায়-ঘাড়ে চুমু দিতে লাগলাম। তার ছটফটানি আরো বেড়ে গেল।
আমার একটা আঙুল ততক্ষনে ওর ভোদায় খেলা করছে। ও আর থাকতে না পেরে গোঁগোঁ আওয়াজ করছে। আমি ওর আওয়াজ বন্ধ করার জন্য ওর মুখে আমার ধনটা ঢুকিয়ে দিলাম। রিস্ক নিলাম না। গ্রামীণ নিস্তব্ধ পরিবেশ। মাগি জোরে চেঁচালে যদি বাড়ির মানুষ জেনে যায়! সে মহানন্দে ধন চুষতে লাগলো আর আমি স্বর্গসুখ অনুভব করতে লাগলাম। এবার ওর পা'টা দুফাক করে ওর ভোদায় জিভ বোলাতেই ওর গায়ে যেন বিদ্যুৎ খেলে গেল। ওকে শান্ত করে ওর ভোদা চাটতে লাগলাম। সে তখন মহাসুখে আহ আহ শব্দ করতে লাগলো। এবার সে নিজেই ঢোকাতে বললো আমিও থাকতে না পেরে ওর ভোদায় আমার ধনটা ঠেলে ঢুকিয়ে দিলাম। মোটা ডবকা মেয়ে চুদে যে কি আরাম সে যারা চুদেছে তারাই জানে! ওর দুধের বোঁটা দুটো টেনে ধরে ওর ভোদায় আমি ঘোড়সওয়ারি করতে লাগলাম। এবার ওকে আমার ওপর তুলে নিচে থেকে ঠাপাতে লাগলাম। এবার ওর ভোদা পিচ্ছিল হয়ে গেছে। এবার ওকে উপুড় করে শুইয়ে দুপা ফাঁক করিয়ে ওর ভোদায় ধন ঢুকালাম। এবার ও ব্যথায় কঁকিয়ে উঠলো। বললো, "আহহ! আস্তে হরেন। লাগসিতে রে ভাই!"
এটা শুনে আমার যেন আরো সেক্স বেড়ে গেল। এই পজিশনে ওকে বেশ কটা রামঠাপ মেরে দিতেই ওর ভোদার রস ছেড়ে দিলো। এভাবে কিছুক্ষণ চলার পর ওর মুখে মাল ফেলে আমি শান্ত হলাম।

লিলিথিয়ানWhere stories live. Discover now