পর্ব ১৪

157 2 0
                                    

১৪
---
ভাবী আমার দিকে তাকিয়ে রইলো, আমি ভাবীর দিকে। দুজনের মুখেই আতংক, বিস্ময়ভাব। ভাবীর লালচে চেহারা দেখে মনে হচ্ছে এক্ষুণী কেঁদে দিবেন। কোনোমতে গায়ে শাড়ি প্যাচিয়ে দাঁড়িয়ে আছেন তিনি। আমি হতভম্ব। কি হলো এটা? রাইসুলকে কিভাবে বুঝাবো সব!
দরজার ওপাশ থেকে ফিসফিস জাতীয় শব্দ ভেসে এলো। জরিনা ভাবী কান পেতে শুনলো। এরপরই তার মুখে চওড়া হাসি ফুটে উঠলো। প্যাচানো শাড়িটা মেঝেতে ফেলে দরজা খুলে দিলেন। হুড়মুড়িয়ে ভেতরে ঢুকলো ইয়াসমিন ভাবী ও রুপালি ভাবী। আমার তো চক্ষু চড়কগাছ!
একসাথে ভাবীদের দেখে আমার গলার পানি শুঁকিয়ে গেল যেন। আমি নগ্ন। আমার ধনটা মৃদুমন্দ দুলছে। রুপালি কিছুক্ষণ সেটার দিকে ফ্যালফ্যাল করে তাকিয়ে থেকে বললো,
"যেমনটা ভাবসিলাম মেশিন তো তারচেয়েও বড় রে বইন।" পাশ থেকে হাসলো দুজন।
ইয়াসমিন ভাবী জরিনা ভাবীর মাথায় আলতো ঠুকি মেরে বলে, "একা একাই ভোগ করছিলি মাগি!"
গাল লাল করে তাকিয়ে রইলেন তিনি।
আমি ঢোক গিললাম।
একে একে তারা প্রত্যকেই নগ্ন হয়ে গেল। আমি ছোট-বড়, ভরা-ভাদর নানান রকম দুধ-ভোদা নিজের চোখের সামনে দেখতে পেলাম। জীবনে অনেক মেয়ে চুূদেছি, কিন্তু একসঙ্গে তিনজন অপরূপা সুন্দরীর নগ্ন দেহ দেখিনি। আমি তাকিয়ে রইলাম একদৃষ্টিতে।
জরিনা ভাবী বললো, "নাটক না করে বিছানায় শোও।"
আমি কথা মতো শুয়ে পড়লাম। জরিনা ভাবী তখন খাটে উঠে নেমে আমার মুখের উপর গিয়ে বসেছে। সে কান্ড দেখে ইয়াসমিন ভাবী খিলখিলিয়ে হেসে উঠলো। জরিনা ভাবী হাঁটু গেড়ে তার দুপা আমার চেহারার দুপাশে রাখলো। তারপর ভোদাটা আমার মুখের কাছে এনে বললো, "খাও।" আমি প্রথমে ঠোঁট ঘষলাম। খোচা খোচা বালগুলো খুবই চোখা। খাদিজার বালগুলো খুব সফট। জিহ্বাটা বের করে বাইরে থেকে ভোদাটা চেটে নিলাম কয়েকবার। ভাবী আরো ঠেসে ধরলো তার ভোদা আমার মুখে। জিহ্বাটা গর্ত দিয়ে ভেতরে ঢুকতে টের পেলাম ভিজে জপজপে হয়ে আছে ভেতরে। এরমধ্যে টের পেলাম আমার নেতানো ধনটা নিয়ে খেলা করছে। কেউ ইয়াসমিন ভাবী নাকি রুপালি ভাবী তা বুঝলাম না। নোনতা আর আঠালো স্বাদ পেলাম। আমি উল্টাপাল্টা জিহ্বা নাড়ালাম কিছুক্ষন। নোনতা আঠাগুলো খেয়ে ফেললাম আস্তে আস্তে। হাত দিয়ে আমি ভাবীর উরু দুটো ধরে রাখলাম। জিহ্বা নেড়ে কখনও উপরে খাই কখনও নীচে খাই এমন চলছিল। ভোদাটার। ভাবী তখন মাত্র সেই গোঙানী টাইপের শব্দটা করছে। এটার সাথে আমি পরিচিত। বেশ কিছুক্ষণ চলার পর ভাবী বললো, "নীচে করতে হবে না, শুধু ওপরে করো।" আমি ভোদার গর্তের ওপরের অংশে মনোযোগ দিলাম।
রুপালি ভাবী উঠে গেল একসময়। অন্ধকার হয়ে গেছে। কারেন্ট মনে হয় চলে গেছে। পর্দা ভেদ করে সামান্য আলো আসছে।
রুপালি ভাবী চেয়ারে বসে আমাদের কান্ড দেখে যাচ্ছিল। বললো, "এখনও তোমার মুখে লেগে আছে সাদা সাদা রস।"
এরপর বিছানায় চিৎ করে শুইয়ে দিয়ে ঠাপানো করলাম ভাবীদের। একজনের পর আরেকজন। সোয়াপ চলতেই লাগলো অবিরত।
টানা আধঘন্টা ঠাপিয়ে একসময় থেমে এলাম আমি, আমরা।

লিলিথিয়ানWhere stories live. Discover now