পর্ব ১৩

168 3 0
                                    

১৩
---
ঘুম ভাঙলো বেলা করে। উঠে দেখি ঘরে রাইসুল নেই। হাতমুখ ধুয়ে তন্নতন্ন করে পুরো বাড়িতে খুঁজেও পেলাম না। মাথাটা হ্যাং হয়ে আছে। গতরাতে একটু বেশিই মদ গিলে ফেলেছিলাম, সেটার জন্যই মাথাটা ঝিমঝিম করছে। অবশ্য মদ না খেলেও মাথাব্যথাই করতো। কেননা গতরাতে লুকমান এমন এক ঘটনা শুনিয়েছে যা শুনে বাকরুদ্ধ হয়ে গেছিলাম। পৃথিবীতে কত আশ্চর্যজনক ঘটনাই না ঘটে! কেউ মাগি চোদে, কেউ মা চোদে। একটা ব্যাপার মাথা আসতেই আনমনেই হাসতে লাগলাম। সেটা হলো;
লুকমান আক্ষরিক অর্থেই মাদারচোদ ছেলে!
নাস্তা সেরে সফা নামের কাজের ছেলেটাকে ডাকলাম। জিজ্ঞেস করলাম, সে রাইসুলকে কোথাও দেখেছে কিনা। সে জানালো যে বেশ সকালেই নাকি কোথাও চলে গেছে ও।
আমি হাঁটতে হাঁটতে বড়বাজারের টঙ দোকানে চলে এলাম। চা-সিগারেট খেয়ে হ্যালওভার কাটালাম। টঙ দোকানি জিজ্ঞেস করলো, "রাইসুল কই বাহে?"
"জানি না।" বলে হেঁটে মাঠে নামতেই যাচ্ছিলাম, তখনই শাল মুড়ি দিয়ে আসতে দেখলাম রাইসুলকে।
"এ্যাই সাবের! কই যাচ্ছিস?"
আমি চমকে তাকালাম। জিজ্ঞেস করলাম, "কই গেছিলি?" সে জানালো যে আগামীকালই আমরা রওনা হবো নিমিত্তিপুরের উদ্দেশ্যে। কাজটা যেহেতু খুব রিস্কি, তাই সাথী হিসেবে আরেকজনকে নেয়া হয়েছে। তাকে খবর দিতেই সকাল-সকাল বেরিয়ে পড়েছিল ও।
দুজন মিলে আরেকটা সিগারেট পুড়ালাম। এরপর সে বললো, আজ বিকেলেও নাকি এক জায়গায় যেতে হবে তাকে। আমি যেতে রাজি কিনা।
আমি কয়েক সেকেন্ড নানান ভাবনা ভাবলাম। এরপর বললাম,
"তুই যা। আমি বাড়িতেই থাকি। শরীরটা ভালো লাগতেসে না।"
"ওকে। সমস্যা নাই।"
আমি মুচকি হেসে মাথার মধ্যে প্ল্যান বানাতে লাগলাম। আজই প্রিয় ভাবীদের চুদবো! যেভাবেই হোক সেটা।
***
বিকেল বেলায় কোথায় যেন হাওয়া হয়ে গেল রাইসুল। আমি একা একা বাড়িতে পড়ে রইলাম। মানুষজন বেশ কম। নিচতলায় ইয়াসমিন ভাবী ও রুপালি ভাবী রান্নাবান্না করছেন, ছাদে কাপড় শুকাতে উঠতে দেখলাম জরিনা ভাবীকে।
প্ল্যানরা ঠিকমতো মাথায় এঁটে নিলাম। তিনজনকে একসাথে চুদতে পারলেই মজা হতো...দেখা যাক!
আমি চুপিচুপি লোকচক্ষুর আড়ালে ছাদে উঠে গেলাম। আজ সামান্য রোদ উঠেছে। জরিনা ভাবী সদ্য গোসল করে বেরিয়েছেন। গায়ের শাড়িটা লেপ্টে আছে। আমি এমন ভাব করলাম যেন ভাবীকে দেখে যারপরনাই অবাক হয়েছি। বললাম,
"আরেহ ভাবী! আপনি! কাপড় শুকাতে এলেন?"
"হ্যা। এছাড়া কেন আসবো?" বলে স্মিত হাসলেন।
"না মানে...অনেকে তো কাজ ছাড়াও ছাদে ঘুরতে ওঠে তাই জিজ্ঞেস করলাম।"
"আমাদের কি আর সেই সুযোগ আছে? সারাদিন কাজকর্মই করতে হয়।" ভাবীর কথায় কেমন যেন লুকানো ব্যথা অনুভব করলাম। তিনি বললেন, "আচ্ছা, তোমাদের শহরের মেয়েরা তো অনেক স্বাধীন, তাই না?"
"মানে?"
"মানে ওরা তো ইচ্ছেমতো এদিক-সেদিক ঘুরতে পারে, যা মন চায় করতে পারে, তাই না?"
"সেটা অবশ্য ঠিক।" বলে মাথায় কথা সাজিয়ে নিলাম। "যেটা মন চায় করতে পারে - এমনটা বলতে কি বোঝালেন?"
তিনি হিহি করে হেসে উঠলেন। সূর্যের আলোয় অপূর্ব দেখাচ্ছে তাকে। বললেন, "বুঝো না মনে হয়?"
"সত্যিই বুঝিনি ভাবী।"
"মানে হচ্ছে..." ঠোঁট কামড়ে ধরলেন তিনি। "যার তার সাথে ঘুরতে পারে ওরা।"
"শুধুই ঘোরে?"
"কি বলছো!" আচানক সিরিয়াস ভঙ্গিতে কথা বললেন তিনি। আমি পাত্তা দিলাম না। কাছে এগিয়ে গেলাম। গ্রামের মেয়েদের দৌড় কতদূর তা আমার ভালো করেই জানা। "বলতে চাচ্ছেন যাকে তাকে চোদাতে পারে না, তাই না? যেটা আপনারও করতে মন চায়।"
ঠোঁট কেঁপে উঠলো তার। দ্রুত কাপড়গুলো শুকাতে দিয়ে চলে যাবার জন্য উদ্যত হলেন। আমি খপ করে তার হাত ধরে বললাম, "সুযোগ বারবার আসে না।"
"কি বলতে চাচ্ছো?"
"আপনি ভালো করেই বুঝতে পারছেন।"
সাতপাঁচ ভাবলেন তিনি। হঠাৎ বলে উঠলেন, "কোথায় করবা?"
"তিনতলায়। আমার রুমে।"
"রাইসুল?"
"সে বাসায় নেই।"
"চলো।"
আমার হাত প্রায় টানতে টানতে নিচে নেমে গেলেন তিনি। রুমে ঢুকেই দরজা লাগিয়ে দিলেন।
জরিনা ভাবী আমার হুডি আর প্যান্ট খুলে ফেললো। আমি শুধু জাঙ্গিয়া পড়ে থাকলাম। আমি এবার ভাবীর সদ্য পরা শাড়ি খুলে দিতেই ভাবীর বড় বড় পাগল করা দুধ কালো ব্রা ফেটে বের হয়ে আসতে চাইলো। আমি ভাবীর পেটিকোটও খুলে ফেললাম। ভাবী এখন কালো ব্রা আর প্যান্টি পরে আছে। শরীরে কালো ব্রা আর প্যান্টিতে তাকে মনে হচ্ছে সেক্সের দেবী। ভাবী আমাকে জড়িয়ে ধরে আমার ঘাড়ে চুমু দিলো, আমিও ভাবীকে তার ঘাড়ে চুমো দিলাম। ব্রার উপর দিয়ে তার দুধে কামড় দিলাম। এবার ব্রা খুলে তার ভরাট দুধ বের করে দুই হাতে টিপতে লাগলাম, তার দুধ মুখে নিয়ে চুষতে লাগলাম, দুধের বোটা মুচড়াতে লাগলাম, বোটা মুখে নিয়ে চুষে চুষে বাচ্চাদের মত দুধ খেতে লাগলাম। ভাবী শীৎকার করে উহ! উহ! আহ! আহ! করে উঠল। আমার মাথা তার বুকে চেপে ধরে বললো,
"সাবের আমার দুধ খাও...ইচ্ছেমতো তোমার মন ভরে খাও। আমি অনেকদিনের উপোষী। তোমার ভাইয়া আমাকে কখনো এভাবে আদর করেনি।"
আমি অনবরত ভাবীর দুধ নিয়ে মেতে রইলাম। আমি তার প্যান্টি আর তিনি আমার জাঙ্গিয়া খুলে ফেললো। ভাবী তার দুই পা ফাক করে বিছানায় শুয়ে পড়লো। আমি ভাবীর উপর শুয়ে আমার মুখ তার দুই পায়ের মাঝে রেখে তার সেভ করা হালকা গোলাপি ভোদায় চুমু দিলাম। আর আমার ধন ভাবীর মুখের উপর রাখলাম। আদর্শ 69 পজিশন! ভাবী আমার ধন মুখে নিয়ে চুষতে লাগলো। এদিকে আমিও ভাবীর রসে ভেজা ভোদা চুষতে লাগলাম। তার ভোদার মাতাল করা গন্ধ আমাকে উত্তেজিত করে তুললো। ভাবী আমার ধন কখনও পুরো মুখের ভেতর ঢুকিয়ে আস্তে আস্তে বের করতে লাগল, আবার কখনও শুধু ধনের মাথা চুষতে লাগল। আমিও ভাবীর ভোদা উপর থেকে নিচ পর্যন্ত জিহ্বা দিয়ে চেটে চেটে রস খেতে লাগলাম। আবার কখনও ভোদার ভিতর জিহ্বা ঢুকিয়ে ঠাপ মারতে লাগলাম। প্রায় ১০/১২ মিনিট পর আমি ভাবীকে বললাম, "ভাবী আমার মাল বের হবে।"
ভাবী বললো, "আমার মুখে মাল ফেলো। আমি তোমার মাল খাব।" বলে ভাবী আরও জোরে জোরে চুষতে লাগল আর একমিনিট পরই তার মুখে মাল বের করে দিলাম আর ভাবী পুরো মাল গিলে ফেললো। আর ধনের মাথায় চেটে নিলো।
এরপরই দরজায় ধুমধাম বারি পড়ার শব্দে আমাদের দুজনের অন্তরাত্মাই কেঁপে উঠলো।

লিলিথিয়ানWhere stories live. Discover now